ইমাম গাযালীর চিঠি (পেপারব্যাক)
ইমাম গাযালীর চিঠি (পেপারব্যাক)
৳ ১০০   ৳ ৯০
১০% ছাড়
1 টি Stock এ আছে
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

জ্ঞানের পথে ‘শর্টকাট’ বলে কিছু যদি থেকে থাকে, তাহলে একটাই আছে। আর তা হলো, অভিজ্ঞদের উপদেশ নেয়া। তাদের উপদেশ হয় গোটা জীবনের সারাংশ। জীবনের কঠিন থেকে কঠিন অভিজ্ঞতার গল্প, প্রতিটি হোঁচট থেকে উঠে দাঁড়াবার গল্প, ব্যর্থতা আর সফলতার রাজপথে চলার গল্প। ইমাম গাযালী (রহ.) এই বইতে এমনই কিছু গল্প বলেছেন। তবে চিঠির ভাষায়। প্রিয় ছাত্রের সমীপে। দীর্ঘকাল তাঁর সান্নিধ্যে থাকা ছাত্রকে তিনি এখানে শিখিয়েছেন জ্ঞানের আসল স্বরূপ, আখিরাতের রশদ যোগাড়ের পথ-পদ্ধতি। প্রজ্ঞায় ভরপুর কথামালা দিয়ে সাজানো এর প্রতিটি অধ্যায়। হৃদয়গ্রাহী আলোচনায় মোড়ানো এর প্রতিটি বাক্য। যেন বিদায়কালে সন্তানের প্রতি বাবার শেষ অসীয়ত। শত বছর হয়ে গেলেও যার কথাগুলো আজও রয়েছে জীবন্ত। বইয়ের মোড়কে ইমাম গাযালীর সেই চিঠিগুলো আজ আপনার ডাকবাক্সে পৌঁছে গেছে। হবে কি সময় খুলে দেখবার?

Title : ইমাম গাযালীর চিঠি
Author : হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজ্জালী (রহ.)
Translator : মহিউদ্দিন রূপম
Publisher : ওয়াফি পাবলিকেশন
ISBN : 9789849501367
Edition : 4th Print, 2024
Number of Pages : 55
Country : Bangladesh
Language : Bengali

আবু হামিদ মোহাম্মদ ইবনে মোহাম্মদ আল-গাজ্জালি (১০৫৮ - ১১১১) (ফার্সি: ابو حامد محمد ابن محمد الغزالی) বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলেই ইমাম গাজ্জালী হিসেবে বেশি পরিচিত, মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শিক্ষাবিদ ইমাম আল-গাজ্জালির ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে জন্মগ্রহণ এবং মৃত্যুবরণ করেন। তার পিতার নামটিও ছিল তার নামের অনুরূপ, মুহাম্মদ। মুহাম্মদের পিতা অর্থাৎ ইমাম গাজ্জালী -এর দাদার নাম ছিল আহমদ। তার পিতা মুহাম্মদ তখনকার সময়ে একজন স্বনামধন্য সূতা ব্যাবসায়ী ছিলেন। গাজল অর্থ সূতা, নামকরনের এই সামঞ্জস্যতা তাই তার বংশকে গাজ্জালী নামে পরিচিত করেছে। আবার কারো মতে তিনি হরিণের চক্ষু বিশিষ্ট অপরূপ সুদর্শন ছিলেন, আর গাজাল অর্থ হরিণ, তাই পিতা মাতা তাকে শৈশবে আদর করে গাজ্জালী বলে ডাকতেন। উভয় বর্ণনানুসারে তাকে গাজ্জালী বা গাজালীও বলা হয়। তিনি সে সময়ে ইরানের শিক্ষা নিয়ে বেশ কিছু কাজ করেন। জ্ঞান অন্বেষণের জন্য তিনি দেশভ্রমণেও বেরিয়েছিলেন। ১১১১ সালে তিনি মারা যান। তার জীবনদর্শনের উপর শিবলী নোমানীর রচিত আল গাজ্জালী অন্যতম।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]